“Self-esteem”

“Self-esteem” বাংলায় স্ব-শ্রদ্ধা বা আত্ম-সম্মান বুঝালেও এর ব্যাপ্তি “Self-esteem” is how we value and perceive ourselves. আমাদের নিজেদের সম্পর্কে নিজস্ব বিশ্বাস বা ধারণাই আমাদের Self-esteem.

কারও Self-esteem বা আত্ম-সম্মান তার Self-worth, self-image বুঝতে সহায়তা করে এবং self-confidence বৃদ্ধি করে। আবার কেউ যদি তার Self-worth বুঝতে পারে তখন সে Self-Care এ মনযোগী হয় এবং তার Self-compassion, Self-respect বৃদ্ধি পায়।

প্রত্যেক মানুষ সুনির্দিষ্ট কিছু personality traits নিয়ে জন্ম গ্রহণ করে যেগুলো তার Self-esteem কে প্রভাবিত করে। ঠিক তেমনি (environmental factors) পারিপার্শ্বিক বিষয়াদি যেমন- সে কেমন পারিবারিক ও সামাজিক মূল্যবোধ নিয়ে বেড়ে উঠেছে, তার অর্জিত শিক্ষা, তার বর্তমান কর্মক্ষেত্রের পরিবেশ, তার স্বাস্থ্যগত বিষয়াদি ইত্যাদি দ্বারাও তার Self-esteem অনেকাংশে প্রভাবিত হয়।

Levels of self-esteem:

Self-esteem এর তিনটি ধরণ রয়েছে – 1) Low Self-esteem, 2) Healthy Self-esteem, and 3) Excessive Self-esteem.  .

 

১)            Low Self-esteem: Low self-esteem is characterized by feelings of inadequacy and worthlessness. এ ধরনের লোকজন সর্বদায় হীন-মনস্কতায় ভোগে। তারা আর্থিক অনিরাপত্তায় ভোগে যদিও তাদের অর্থ থাকে, কর্মক্ষেত্রেও অপ্রাপ্তির অসুখে তারা আক্রান্ত। তাদের দৈনন্দিন শব্দ চয়নগুলোতে নেগেটিভ শব্দে টইটুম্বর থাকে। যেমনঃ আর ভালো লাগে না, অফিসে কাজের এত চাপ, সব কাজ কেন আমাকে করতে হবে। অমুক অমুক খুব ভালো আছে, আমার ভাগ্যটাই খারাপ। আবার তারা অন্যের খারাপ অবস্থা অবলোকন করে নিজেরা সুখানুভূতি লাভের প্রায়াস চালায়। যেহেতু তারা নিজেদের Strength-Weakness সম্পর্কে খুব একটা ধারণা রাখে না ফলে তাদের Self-confidence তলানিতে থাকে। এ ধরণের লোকজন ব্যর্থতার ভয়ে নতুন কাজের দায়িত্ব নিতে পারে না। তারা সর্বদাই Unproductive _v‡K, anxiety and mental disorder  এ ভোগে।

২)           Healthy self-esteem: Healthy self-esteem is characterized by knowing and celebrating our identity. এ ধরনের self-esteem এর মানুষজন তাদের Strength-Weakness সম্পর্কে ওয়াকিবহাল। অন্যরা কি ভাববে সেই ভাবনায় তাদের আবদ্ধ রাখা যায় না। তারা কাজে সর্বদাই Pro-active. নতুন কাজ বা প্রকল্পের দায়িত্ব নিতে তারা ভয় পায় না, তারা জানে ব্যর্থতাও জীবনের অংশ, আবার তারা শেখা বা জানার ক্ষেত্রে অন্যের সাহায্য চাইতেও সংকোচবোধ করে না।  তারা বর্তমানকে উপভোগ করে, তাদের বিদ্যমান রিসোর্সেস নিয়েই পরিবার এবং কর্মক্ষেত্রেও প্রফুল্ল থাকে। তারা তাদের পজিটিভ আচরণ সেবা ও কর্মের মাধ্যমে সমাজে ব্যাপৃত করে।

৩)           Excessive self-esteem: Excessive self-esteem is characterized by an overestimation of our skills, abilities, and importance.  Low self-esteem, এর মত excessive self-esteem ও আত্ম-বিশ্বাসের অভাব এবং নিজেদের অযোগ্যতার অনুভূতি থেকে সৃষ্টি হয়। এ ধরনের লোকজন নিজেদের অধিক যোগ্য মনে করে, তারা Arrogant হয়, নিজেদেরকে superior ভাবে, তাদের পদ-পদবীর দাম্ভিকতা থাকে, they’re unable to accept feedback, criticism, or failure.

How to improve our self-esteem: Self-esteem is an important building block for our mental health. Low self-esteem is related to anxiety, depression, self-harm, and other mental health disorders. On the opposite end of the spectrum, excessive self-esteem is related to narcissism.

সক্রিয়ভাবে healthy self-esteem এর অন্বেষণ ও অনুসরণের মাধ্যমে যে কেউ তার সহজাত বা প্রকৃতিজাত যোগ্যতার পরিস্ফুটন ঘটাতে পারে। যা তার বহমান জীবনের চলতি পথে আনন্দ, বেদনা, প্রাপ্তি- অপ্রাপ্তির বিষয়াদির প্রতি যথাপোযুক্ত দৃষ্টিভঙ্গির প্রকাশ ঘটায়।

আমরা নিম্নোক্তভাবে আমাদের Self-esteem উন্নতি ঘটাতে পারি-

Prioritizing self-care: Self-care lays a strong foundation for our physical, mental, emotional, and even spiritual health. আত্ম-পরিচর্যায় প্রাধান্য দেওয়ার মাধ্যমে আমরা আমাদের inherent worthiness বা সহজাত যোগ্যতায় সম্মান করতে শুরু করি এবং এমন সমস্ত ক্রিয়া-কর্মে নিযুক্ত থাকি  that promote our well-being, such as getting enough sleep, setting healthy boundaries, and making time for activities that bring us joy.

Practicing self-compassion: With healthy self-esteem, you can acknowledge your weaknesses, respect your limits, admit your mistakes, and accept failure. Self-compassion makes it possible to love and care for yourself, even when you fall short of your expectations or values.

Rejecting perfectionism:  আমাকে নিখুঁত হতে হবে, আমার সেক্টরে আমাকে ফার্স্ট হতে এই মানষিকতা পরিহার করে বাস্তব সম্মত লক্ষ্য নির্ধারণ করে self-compassion এর অনুশীলন চালিয়ে যেতে হবে।

Resisting comparison: অন্যের সাথে সর্বদাই নিজেকে তুলনা করা পরিহার করতে হবে। অমুক অনেক কিছু করেছে, আমি পারিনি, তার ভাগ্যটাই ভাল। Actually you’re on your own journey, not anyone else’s. তাইতো নিজের পথ পরিস্কার করতে এবং সেই পথের পরিচর্যা করতে হবে।

Staying at present আমাদের অনেক কিছুই থাকে না, তবে যা কিছু থাকে তার জন্য স্রস্টার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করতে হবে। অতীতের জরাজীর্ণ চিন্তা এবং ভবিষ্যতের অলীপ কল্পনা ত্যাগ করে বর্তমানকে আলিঙ্গন করতে হবে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *